সমৃদ্ধ একটি জাতির প্রথম শর্ত সুশিক্ষিত জনগোষ্ঠি এক্ষেত্রে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভূমিকা সর্বাগ্রে। আলোকিত মানুষ গড়ার ক্ষেত্রে একটি ভালো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। ১৯৭২ সালে প্রতিষ্ঠিত বনানী বিদ্যানিকেতন স্কুল অ্যান্ড কলেজ তেমনি একটি প্রয়াস। এরই ধারাবাহিকতায় ২০১৩ সালে অত্র প্রতিষ্ঠানের কলেজ শাখা এবং ১৯৭২ সালে স্কুল শাখা যাত্রা শুরু হয়। “আমি কথায় নয়, কাজেবিশ্বাসী” এ মন্ত্রে উদ্বুদ্ধ হয়ে প্রতিষ্ঠানটির নানাবিধ সমস্যা সমাধান করার লক্ষ্যে বিভিন্ন কার্যক্রম ও পরিকল্পনা গ্রহণ করতে গিয়ে বিভিন্ন সময়ে গভর্নিং বডি’র সম্মানিত সদস্যবৃন্দ, শিক্ষক-কর্মচারী ও অভিভাবকগণের আন্তরিক সহযোগিতা পেয়েছি। সাফল্যের ধারাবাহিকতায় এ প্রতিষ্ঠানটি বিগত পিইসি, জেএসসি, এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফলে জাতীয়ভাবে কৃতিত্বের স্বাক্ষর রাখেবলে আমি খুবই আনন্দিত ও গর্বিত। এছাড়া বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে শহীদ মিনার স্থাপন, বঙ্গবন্ধু কর্ণার,সুপেয় পানির ব্যবস্থা, উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন জেনারেটর, সুসজ্জিত লাইব্রেরি, কম্পিউটার ল্যাব, সুপরিসর বিজ্ঞানাগার, মাল্টিমিডিয়া ক্লাস রুম, মান সম্মত দুটি অভিভাবক শেড, সীমানা প্রাচীর নির্মাণ, গণ প্রজান্ত্রী সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জন নেত্রী শেখ হাসিনা বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে যে স্বীকৃতি পেয়েছেন তারই ধারাবাহিকতায় তথ্য-প্রযুক্তির এ যুগে আধুনিক ও বিজ্ঞান ভিত্তিক শিক্ষা-উপকরণে সমৃদ্ধ বনানী বিদ্যানিকেতন স্কুল এন্ড কলেজ-কে বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিষ্ঠা করাই আমার প্রয়াস ও একমাত্র লক্ষ্য। মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী, স্থানীয় সাংসদ ও শিক্ষা মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট শিক্ষাবোর্ড, শিক্ষা অধিদপ্তর সকলকে প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে আন্তরিক অভিনন্দন ও ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি। আল্লাহ্ আমাদের সহায় হোন। প্রতিষ্ঠানের সাথে সম্পৃক্ত সকলের জন্য শুভ কামনা।
ধন্যবাদান্তে